বর্ধনকুঠি


সুদূর প্রাচীন কাল থেকে (বর্তমান) গোবিন্দগঞ্জ  উপজেলাধীন বর্ধনকুঠি তৎকালীন রাজা বাদশাদের গূরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক ইউনিট ছিল।  ষোড়শ শতাব্দীর শুরুতে এখানে রাজা রামপাল এখানে বাসুদেব মন্দির নির্মাণ করেন। তখন রাজা মানসিংহ বাংলার সুবাদার ছিলেন।  ইংরেজ আমলে তা জমিদার বাড়ী হিসেবে খ্যাতি পায়

পুরাকালে পুন্ড্র বধন , মুসলিম বিজয়ের প্রাক্কালের বরেন্দ্র এবং আজকের বাংাদেশ উত্তরাঞ্চলের গাইবান্ধা গাইবান্ধা জেলার ইতিহাস সাদৃত গোবিন্দগঞ্জ তানা বর্তমানে তার প্রাচীন এতিহ্যের অনেক কিছু হারাতে বসেছে। নজির হিসেবে বর্ধন কুটি অন্যতম বিধ্বস্ত রাজবাড়রি উন্মুক্ত অংশের বিভিন্ন রকমের সুসজ্জিত ছায়ঘন কৃক্ষ, ফাকে ফাকে শিল্পীর নিপুল হস্তে গড়া এককালের ধোকর মমত ক্ষষিষ্ণু দালান কোঠা আর তার অংশ বিশেষে গড়ে উঠা গোবিন্দগঞ্জ কলেজ আজ বর্ধন কুঠর স্বৃতিচিহ্ন বক্ষে ধারন করে কালের সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে।

নাম করনঃঅনেকে ধারণা , গোবিন্দগঞ্জ তানা সদরে অবস্থিত বর্ধন কুঠি প্রচীন বধন কোট নামে পরিচিত ছিল। কোন সূত্রে ধরে স্থানের না বর্ধন কোট বা কাল ক্রমে বধন কুটি হয়েছ্, েতার গুঢ় ত্ব উদঘটন করা বর্থমনে প্রজন্মের কাছে অনেকটা দুরুহ হয়ে দাড়িয়েছে। িএকালে স্তনে বর্ধন নামে িএকজন শক্থিধর নরপতি ছিলেন তার নামানুসারে স্তানের নাম হেয়ছে বধনকোট, যা কাল ক্রমে বধন কুটতে রুপ নিয়েছে। নাম করণর ক্ষেত্রে ানেকে কাথা মনে করেন, বর্তমানে যে, স্থানটি বর্ধনকুটি নামে পরিচিত সেই স্থানটি শক্তিদর বর্ধন বংশীয় কোন এক উত্তর সুরী এস (পরবর্তীতে)স্থায়ী বসতি গড়েন, তখন তাদের বংশীয় নামের সূত্র ধরে বধনকোট বা বদন কুঠি নামে সৃ্ষ্টি হয়।

অবস্থানঃ প্রাচীন গ্রন্থাদিতে বর্ধন কোটের নাম পাওয়া যায়। তবে, মীন হাজ সিরাজ বর্ণিত িএই মর্দান কোট বা বদন কোট এর অবস্থান নির্ণয়ে এতিবাহিক মহলে এক িজটিল সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। মীনহাজ সিরাজ তার বিখ্যাত গ্রন্থ তবকাত নাসিরীূতে এম কোন বনন াদেনটি , যা থেকে সহজেই অনমান করা সম্ভব যে, আজকের প্রর্ধনকুটই ইতহাস প্রসিদ্ধ বদন কোটি বরং তিনি উল্লেখ করেছেন নগরের সম্মুখ দিয়ে একটি নদী প্রবাহিত অসাধান বিশাল দরুন নদীকে বাক মতি নামে আখায়িংত করা হয় হিন্দু স্থানের মাটিতে যখন িএটি প্রবেশক কের তকন এটিকে হিন্দুস্থানী ভাষায় সুন্দর (সমুদ্র) বলা  হয়ে থাক।ে বিরাটত্ব , আয়ংতন গভীরতায় এটি গঙ্গ (গঙ্গা) নাদীর চেয়ে তিনগুন বৃহৎ তার এহেন বননা ভারিয় তোলে যে, বাকমতি নদী আদৌ করতোয়া নদী কি না যদিও জিওগ্রাফী অব বাংলাদেশ তথ্য থেকে জানা যায়ং , েগাইবান্ধার আদি অঞ্চল দন নদীতে পরিপূন ছিল। এবং প্রসঙ্গে বগুড়া জেলার ইতিহাস গ্রন্থে বলা হয়েচে যে, 642 খ্রীষ্টাব্দে বিশ্ব বিখ্যাত চীনা পরিব্রাজক হিউযেন সাঙ যখন পৌন্ড্র বধন(মাহস্থানের সাবেক নাম) এলাকা থেকে পুর্বে উত্তরে কামরুপে যান, সে সময় তাকে একটি বিরাট নদী অতিক্রম

কিভাবে যাওয়া যায়:
গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা হতে অটো বা সিএনজি যোগে যাওয়া যায়।

Post a Comment

Previous Post Next Post