গুরুদাসপুর
উপজেলার চাপিলা ইউনিয়নের চাপিলা গ্রামের মুঘল শাসমনামলে মোঘল সৈনিকদের ফারি ছিল । সে কারণে
একটি মসজিদ নির্মাণ করা হয়। চাপিলা ৩ গম্বুজ মসজিদটি
দর্শনীয় স্থান।
গুরুদাসপুর
উপজেলার পাটপাড়া গ্রামে মসজিদের ৩টি গম্বুজ আছে ও ৫টি দরজা
আছে। মসজিদটি ১৬২৮-১৬৫৮ সালে নির্মিত। বাদশা শাহজাহান এর পুর সুজা
বাংলার গর্ভনর নিযুক্ত হন। বাদশা সুজা মিয়া এই মসজিদটি নির্মাণ
করেন। পার্শ্বে একটি পুকুরও আছে। পুকুরে দুটি ঘাট আছে। সম্রাট শাহজাহান এর পুত্র সুজা
মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন।মসজিদটির দৈর্ঘ ৪৬র্ এবং প্রস্থ ২০র্ । ৫টি দরজা
ও ৩টি গম্বুজ আছে। পাঁচশত বছরের পুরাতন মসজিদ। বর্তমানে মুসল্লীগণ নামাজ আদায় করেন। ইহা
দর্শনীয় স্থান।
গুরুদাসপুর
উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের কুসুম হাটি গ্রামে সুলতানী আমলে নির্মিত মসজিদ । মসজিদটির দৈর্ঘ
৪০র্ এবং প্রস্থ ও ২০র্ ।
আয়তন অনুসারে প্রতীয়মান হয় যে, সম্রাট
শাহজাহান এর পুত্র সুজা
মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন। মসজিদটির ৩টি দরজা ও ৩টি বড়
গম্বুজ ও ৮টি ছোট
গম্বুজ আছে। মসজিদটির বহু কারুকার্য খচিত নক্সা রয়েছে। এমনকিট গম্বুজের উপরেও নক্সা রয়েছে।
কিভাবে
যাওয়া যায়:
গুরুদাসপুর
থেকে চাপিলা ইউনিয়ন পরিষদ রোড হয়ে মহারাজপুর দিয়ে রিক্সা/ভ্যান যোগে চাপিলা শাহী মসজিদে যাওয়া যায়।