সরকারীভাবে
পরিচালতি একমাত্র লবন পানির কুমির ও বিলুপ্ত প্রজাতির
কচ্ছপ (বাটাগুড় বাল্কা) প্রজনন কেন্দ্র। এটি বানিশান্তা ইউনিয়ন
সংলগ্ন সুন্দরবনে অবস্থিত। এখানে পর্যটক সরাসরি পূর্বানুমতি ছাড়া যেকোন সময় সুন্দরবন সম্পর্কে সম্মক ধারনা ও জ্ঞান লাভ
করতে পারেন। প্রাকৃতিক পরিবেশে চিত্রল হরিণ, বানর ও কুমির দেখার
সুযোগ রয়েছে। সুন্দরবনের অভ্যন্তরীন চিত্র অবলোকনের জন্য দেড় কিলোমিটার কাঠের ট্রিল আছে। উপরের চিত্র দেখার জন্য ৪৫ ফুট উচু
একটি আরসিসি টাওয়ার আছে। জলজ প্রাণী সম্পর্কে জানার জন্য ডলপিন ডিসপ্লে, চিত্রল হরিণের চামড়া, বাঘের কঙ্কাল, কুমিরের ডিম, বিবিধ শ্রেণীর উদ্ভিদ চেনার জন্য আঞ্চলিক, প্রচলিত ও বৈজ্ঞানিক নামের
নেমপ্লেট, সুন্দরবনের মানচিত্র, ৩টি বড় কুমির যথাক্রমে
রোমিও (পুরুষ), জুলিয়েট ও পিলপিল (নারী) রয়েছে।
দায়িত্বপ্র্রাপ্ত বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তার তত্বাবধানে এই মুহুর্তে ২১৭টি
বিভিন্ন বয়স ও আকারের কুমির
রয়েছে। ২ মিটার দৈর্ঘ্য
হলে কুমিরের বাচ্ছা নদীতে অবমুক্ত করা হয়। পর্যটক ওঠা নামার জন্য রয়েছে ২টি সুদৃশ্য আধুনিক ঘাট।
দাকোপ
উপজেলা সদর থেকে করমজলের দুরত্ব ৩০ কি:মি:,
জেলা শহর থেকে ৫৫ কি:মি:। এখানে নৌপথ
ও সড়ক পথে সহজেই ভ্রমন করা যায়। তাছাড়া রাত্রিযাপন করার জন্য নিকস্থ রিসোর্ট রয়েছে। স্বল্প খরচে প্রকৃতির এই লীলাভূমি খুব
সহজেই ভ্রমন করা যায়।
কিভাবে যাওয়া
যায়:
দাকোপ
উপজেলা সদর থেকে করমজলের দুরত্ব ৩০ কি:মি:,
জেলা শহর থেকে ৫৫ কি:মি:। এখানে নৌপথ
ও সড়ক পথে সহজেই ভ্রমন করা যায়।