জাঙ্গালিয়া
ইউনিয়ন পরিষদ থেকে টেম্পু, আটোরিক্সা দিয়ে
নরম্নন বাজার, নরম্নন বাজার
থেকে অল্প উত্তরে এই মাজার অবস্থিত। মাজারে নির্দিষ্ট দিনে হাজার হাজার লোক আগমন
করেন। আওড়াখালি থেকে রিক্সা ভাড়া ৩০ টাকা।
আওড়াখালি বাজার
থেকে ১.৫ মাইল উত্তরে।১৫ টাকা রিক্সা ভাড়া।
নরুন ঈদগাহ মাঠ=
নরুন বাজার থেকে উত্তরে, এখানে সমগ্র
গ্রামের লোক জন এক সাথে ঈদের নামাজ পড়ে। এটি এই ইউনিয়নে ঐতিহ্য। ৪০ টাকা।
ছাতিয়ানী চিন
মেলাঃ জাঙ্গালীয়া ইউনিয়নের সর্ব বৃহৎ ঐতিহ্য ছাতিয়ানীর চিন মেলা, এটি ইউ ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডে অবস্থিত। প্রতিবছর
চৈত্র মাসের শেষ দিন এবং পহেলা বৈশাখের ঠিক আগের দিন গাজীপুর, নারানগঞ্জ, নরসিংদী, ভৈরব, কিশোরগঞ্জ, ময়মিনসিংহ,ঢাকা সহ আরো অনেক জায়গা থেকে হাজার হাজার লোকের
আগমন গঠে ঐতিহাসিক এই ছাতিয়ানী চিন-মেলায়। সকাল থেকে শতশত মানুষের আগমন গঠতে গঠতে
বিকালের দিকে এক জরিপে বলা হয়েছে যে, প্রায় ১০-১২ হাজার লোকের আগম গঠেছে আজকের এই মেলায়। এই মেলার অন্যতম আকর্ষন
পাঠা বলি। প্রায় ২ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে এই মেলার চাপ পড়ে। সকাল ১০টার পর আর আর
কেউ মেলায় গাড়ি নিয়ে জেতে পারে নাই। সকাল থেকে শত শত বাস, মিনিবাস, মেক্সি, সি.এন.জি, মটর সাইকেল, অটোরিক্সা, রিকসা, সাইকেল এবং দুর দুরান্ত থেকে মানুষ পায়ে হেটে মেলায় জোগ দেয়। একটি জিনিস লক্ষ
করলাম কার আগে কে যাবে দুঃখ জনক হল আজ সারা দিনে প্রায় ৪-৫টি একসিডেন্ট হয়েছে। এর
মধ্যে আমার কেমেরায় ধরা পাড়া একটি চিত্র তুলে ধরলাম। গাজীপুর তথা আশেপাশের কয়েক
জেলার মধ্যে এটি হিন্দুদের সর্ববৃহৎ মেলা বিধায় জাঙ্গালীয়া ইউনিয়নবাসী এই মেলাকে
নিয়ে গর্ববোধ করে। আওড়াখালি বাজার থেকে ২০ টাকা রিক্সাভাড়া।
কিভাবে যাওয়া
যায়:
মাজার:
জাঙ্গালিয়া ইউনিয়ন পরিষদ থেকে টেম্পু, আটোরিক্সা দিয়ে নরম্নন বাজার, নরম্নন বাজার
থেকে অল্প উত্তরে এই মাজার অবস্থিত। ভাড়া ৩০ টাকা। আজমতপুর কলেজ= আওড়াখালি বাজার
থেকে ১.৫ মাইল উত্তরে।১৫ টাকা রিক্সা ভাড়া। নরুন ঈদগাহ মাঠ= নরুন বাজার থেকে
উত্তরে, এখানে সমগ্র
গ্রামের লোক জন এক সাথে ঈদের নামাজ পড়ে। এটি এই ইউনিয়নে ঐতিহ্য। ৪০ টাকা। ছাতিয়ানী
চিন মেলাঃ জাঙ্গালীয়া ইউনিয়নের সর্ব বৃহৎ ঐতিহ্য ছাতিয়ানীর চিন মেলা, এটি ইউ ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডে অবস্থিত। প্রতিবছর
চৈত্র মাসের শেষ দিন এবং পহেলা বৈশাখের ঠিক আগের দিন গাজীপুর, নারানগঞ্জ, নরসিংদী, ভৈরব, কিশোরগঞ্জ, ময়মিনসিংহ,ঢাকা সহ আরো অনেক জায়গা থেকে হাজার হাজার লোকের
আগমন গঠে ঐতিহাসিক এই ছাতিয়ানী চিন-মেলায়। সকাল থেকে শতশত মানুষের আগমন গঠতে গঠতে
বিকালের দিকে এক জরিপে বলা হয়েছে যে, প্রায় ১০-১২ হাজার লোকের আগম গঠেছে আজকের এই মেলায়। এই মেলার অন্যতম আকর্ষন
পাঠা বলি। প্রায় ২ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে এই মেলার চাপ পড়ে। সকাল ১০টার পর আর আর
কেউ মেলায় গাড়ি নিয়ে জেতে পারে নাই। সকাল থেকে শত শত বাস, মিনিবাস, মেক্সি, সি.এন.জি, মটর সাইকেল, অটোরিক্সা, রিকসা, সাইকেল এবং দুর দুরান্ত থেকে মানুষ পায়ে হেটে মেলায় জোগ দেয়। একটি জিনিস লক্ষ
করলাম কার আগে কে যাবে দুঃখ জনক হল আজ সারা দিনে প্রায় ৪-৫টি একসিডেন্ট হয়েছে। এর
মধ্যে আমার কেমেরায় ধরা পাড়া একটি চিত্র তুলে ধরলাম। গাজীপুর তথা আশেপাশের কয়েক
জেলার মধ্যে এটি হিন্দুদের সর্ববৃহৎ মেলা বিধায় জাঙ্গালীয়া ইউনিয়নবাসী এই মেলাকে
নিয়ে গর্ববোধ করে। আওড়াখালি বাজার থেকে ২০ টাকা রিক্সাভাড়া।