সংক্ষিপ্ত
বর্ণনা:
১৯৬০
খ্রিস্টাব্দে জল বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের লক্ষ্যে কাপ্তাই বাঁধ নির্মাণের ফলে
কর্ণফুলী হ্রদের সৃষ্টি হয়। কৃত্রিম এ হ্রদের আয়তন ২৯২ বর্গমাইল (বর্গ কিলোমিটারে
পরিণত করতে হবে)। এ হ্রদের সাথে কর্ণফুলী, কাচালং আর মাইনী নদীর রয়েছে নিবিড় সংযোগ। কাচালং নদীর উজানে লংগদুর মাইনীমুখে
এসে হ্রদের বিস্তার দেখে যুগপৎ বিষ্মিত হতে হয়। এখানে হ্রদের বিস্তীর্ণ জলরাশি
নির্দ্বিধায় আকাশের সাথে মিশে গেছে। রাঙ্গামাটি শহরে এলেই চোখে পড়ে হ্রদ-পাহাড়ের
অকৃত্রি সহাবস্থান যা দেশের আর কোথাও দেখা মেলেনা। এ হ্রদের স্বচ্ছ জলরাশি আর সবুজ
পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য পর্যটকদের সহজেই কাছে টানে আর হ্রদে নৌ-ভ্রমণ যে কারো
মন-প্রাণ জুড়িয়ে দেয় প্রকৃতির আপন মহিমায়। প্রকৃতি এখানে কতটা অকৃপন হাতে তার
রূপ-সুধা ঢেলে দিয়েছে তা দূর থেকে কখনই অনুধাবন করা সম্ভব নয়।
কিভাবে যাওয়া
যায়:
নৌ-ভ্রমণের জন্য
রিজার্ভ বাজার, তবলছড়ি ও পর্যটন
ঘাটে ভাড়ায় স্পীড বোট ও নৌযান পাওয়া যায়। যার ভাড়ার পরিমাণ ঘন্টা প্রতি স্পীড বোট
ঘন্টায় ১২০০-১৫০০/- এবং দেশীয় নৌযান ৫০০-৮০০/- টাকা।