আধ্যাত্মিক
সাধক লালন শাহ’র কুমারখালীর ছেঁউড়িয়াতে
আশ্রয় লাভ করেন এবং পরবর্তীকালে ছেঁউড়িয়াতে মৃত্যুর পর তাঁর সমাধি
স্থলেই এক মিলন ক্ষেত্র
(আখড়া) গড়ে ওঠে। ফকির লালন শাহের শিষ্য এবং দেশ বিদেশের অগনিত বাউলকুল এই আখড়াতেই বিশেষ
তিথিতে সমবেত হয়ে উৎসবে মেতে উঠে। এই মরমী লোককবি
নিরক্ষর হয়েও অসংখ্য লোক সংগীত রচনা করেছেন। বাউল দর্শন এখন কেবল দেশে নয়, বিদেশের ভাবুকদেরও কৌতুহলের উদ্রেক করেছে। ১৯৬৩ সালে সেখানে তার বর্তমান মাজারটি নির্মাণ করা হয় এবং তা
উদ্বোধন করেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্ণর মোনায়েম খান। ২০০৪ সালে সেখানেই আধুনিক মানের অডিটোরিয়ামসহ একাডেমি ভবন নির্মাণ করা হয়।
কিভাবে
যাওয়া যায়:
কুষ্টিয়া
বাস স্ট্যান্ড হতে রিক্সা/অটোরিক্সাযোগে ছেউরিয়া নামক স্থানে, ভাড়া ৩০-৫০/-।
কুষ্টিয়া বড় রেলস্টেশন হতে
বাস স্ট্যান্ড হতে রিক্সা/অটোরিক্সাযোগে ছেউরিয়া নামক স্থানে, ভাড়া ২০-৩০/-।