ইলিয়ট ব্রিজ সিরাজগঞ্জ শহরের কাটাখালের উপরে লোহা ও সিমেন্টের
সমন্বয়ে তৈরী। সিরাজগঞ্জ শহরকে দেখার জন্য কাঁটাখালের উপরে প্রায়৩০ ফুট
উঁচু করে ইংরেজ এসডিও মিঃ বিটসন বেল আই, সি, এস, সাহেব ১৮৯৫ সনে বাংলার
তৎকালিন ছোটলাট স্যার আলফ্রেড ইলিয়ট সাহেবের নামানুসারে এই ব্রিজ তৈরী
করেছিলেন । সে আমলে সন্ধ্যার পর ইলিয়ট ব্রিজের উপরে দাঁড়িয়ে সিরাজগঞ্জ
শহরের একটি ভিন্নতর রূপ নজরে পড়তো।
১৮৮২ সালে নির্মিত ব্রীজটি আজও তার প্রথম দিনের সমৃদ্ধি নিয়ে দাড়িয়েঁ আছে সিরাজগঞ্জ শহরে প্রাণকেন্দ্রে। ১৮০ ফুট লম্বা আর ১৬ ফুট চওড়া এই ব্রীজের প্রধানতম বৈশিষ্ট হলো এতে কোন পিলার নেই। স্টুয়ার্ট হার্টল্যান্ড নামের ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত ইঞ্জিনিয়ারের তৈরি এই পিলারবিহীন ব্রীজটি। তৎকালীন সময়ে প্রায় পয়তাল্লিশ হাজার টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয় এই ঐতিহাসিক ইলিয়ট ব্রীজ।
ইলিয়ট ব্রীজ আজও সিরাজগঞ্জ শহরের একটি আকর্ষনীয় এবং দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্য সমূহের অন্যতম। হাজারো মানুষ আজও ছুটে আসে এই ব্রীজটির সৌন্দর্য দেখার জন্য। বিশেষ করে বিকাল হতে রাত্রী পর্যন্ত বিভিন্ন পেশার মানুষেরা ব্রীজটির দু পাশে আড্ডা দেয় এবং তাদের অবসর সময় এখানে বসে গল্প গুজবের মাধ্যমে অতিবাহিত করে থাকে।
১৮৮২ সালে নির্মিত ব্রীজটি আজও তার প্রথম দিনের সমৃদ্ধি নিয়ে দাড়িয়েঁ আছে সিরাজগঞ্জ শহরে প্রাণকেন্দ্রে। ১৮০ ফুট লম্বা আর ১৬ ফুট চওড়া এই ব্রীজের প্রধানতম বৈশিষ্ট হলো এতে কোন পিলার নেই। স্টুয়ার্ট হার্টল্যান্ড নামের ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত ইঞ্জিনিয়ারের তৈরি এই পিলারবিহীন ব্রীজটি। তৎকালীন সময়ে প্রায় পয়তাল্লিশ হাজার টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয় এই ঐতিহাসিক ইলিয়ট ব্রীজ।
ইলিয়ট ব্রীজ আজও সিরাজগঞ্জ শহরের একটি আকর্ষনীয় এবং দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্য সমূহের অন্যতম। হাজারো মানুষ আজও ছুটে আসে এই ব্রীজটির সৌন্দর্য দেখার জন্য। বিশেষ করে বিকাল হতে রাত্রী পর্যন্ত বিভিন্ন পেশার মানুষেরা ব্রীজটির দু পাশে আড্ডা দেয় এবং তাদের অবসর সময় এখানে বসে গল্প গুজবের মাধ্যমে অতিবাহিত করে থাকে।
কিভাবে যাওয়া যায়:
সিরাজগঞ্জ শহরের বাসস্ট্যান্ড হতে ০.৫ (হাফ) কিলোমিটার দূরত্ব এসএস রোড দিয়ে মাত্র ১৫ মিনিট পায়ে হেটে অথবা ১০ টাকা রিক্সা ভাড়া দিয়ে ব্রীজটি দেখার জন্য আসতে পারবেন।
Tags:
Tourist Spot